প্লে অফে যেতে হলে চেন্নাই সুপার কিংসকে হারানোর বিকল্প ছিল না রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সামনে। অন্যদিকে ২১৯ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ২০১ রান করতে পারলেই প্লে অফের টিকিট কাটতে পারবে চেন্নাই। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে খেলতে নেমে প্রায় অসম্ভব সমীকরণ পাড়ি দিয়েই ফেলেছিল চেন্নাই।বেঙ্গালুরুর বোলারদের আঁটসাঁট বোলিংয়ে সেই লক্ষ্য পাড়ি
দেয়া হয়নি চেন্নাইয়ের। চেন্নাইয়ের ইনিংস থেমেছে ১৯১ রানে। ফলে ২৭ রানের জয়ে প্লে অফে জায়গা করে নিয়েছে বেঙ্গালুরু।ম্যাচ শেষে মুস্তাফিজ ও পাথিরানাকে দলের প্রধান বোলার হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “আমরা খুব খুশী যে ১৪ ম্যাচের মধ্যে ৭টিতে জয়লাভ করেছি। শুধু আজকে শেষ দুই বলে রান না করতে পারায় ফলাফল আমাদের পক্ষে হয়নি। আমি মনে করি
আমাদের প্রধান দুই বোলার আর ওপেনার কনওয়েকে দলে সাথে না পাওয়া বড় একটি পার্থক্য তৈরি করে দিয়েছে। আমি মনে করি আমরা প্রথম থেকেই আমাদের দলের কম্বিনেশন নিয়ে চেলেঞ্জের মধ্যে ছিলাম। প্রথম দুই ম্যাচ খেললাম, তারপর পাথিরানা
ইনজুরি, মুস্তাফিজ ইনজুরি। আবার পাথিরানা দলে বেক করল, মুস্তাফিজও দলে ফিরে আসল। তারপর আবার পাথিরানা ইনজুরি হলো, মুস্তাফিজ ফিরে গেলো। আমরা আমাদের পুরো সিজন এভাবেই টিম কম্বিনেশন করে শেষ করেছি। তারপরও আমরা খুশি।”