অধিনায়ক যেখানে বললো ৬ ওভারের পর আমরা সেমিফাইনালের আশা বাদ দিয়ে শুধু ম্যাচ জেতার আশায়ছিলাম, সেখানে ৮.৩ বলে ব্যাটিং এ এসে কোচ এবং অধিনায়কের সিদ্ধান্তর বাইরে গিয়ে রিয়াদ কি প্রথম বলে গিয়েই কি ছক্কা মারবে!
যেখানে রান লাগে কম এবং বল রয়েছে বেশি আবার ঐদিকে উইকেট নাই ৫ টা!
সবচেয়ে বড় কথা, রিয়াদ যখন মাঠে নামে তখন সেমিফাইনালে যেতে ১৯ বলে লাগে ৩৯ রানের মত ঐসময় মাহমুদউল্লাহর উচিত ছিলো টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে ৫ বলে ৫ টা ছক্কা মারা এবং হিরো হওয়া,
সবাই ভেবেছিলো আফগানিস্তানের বোলররা মোয়া মোয়া বল করছিলো এবং রিয়াদ ঐ মোয়া বল গুলা ছয় মারতে পারে নাই, তাই সব দোষ রিয়াদের, আবার ৫ বলে ৫ টা ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হলেও ঐসব দোষ রিয়াদের কারণ হাতে উইকেট নাই আপনি ছক্কার চেষ্টা করেন কীভাবে! অত্যন্ত ম্যাচটা জিতেন মিয়া।
একটা দলের কোচ ক্যাপটেন কেউ যখন চায়নি যে, আমরা শুধু ১২ ওভারের জন্য ক্রিকেট খেলবো সম্মান জনক জয়ের জন্য নয়, আমরা শুধু সেমিফাইনালে যাওয়ার লক্ষ্য নিয়ে ক্রিকেট খেলবো আর কিছু নয়,তখন
পুরা দলের বিপক্ষে গিয়ে নাকি রিয়াদের পাওয়ার হিটিং ব্যাটিং করা উচিত ছিলো, আরে ভাই! আপনার পুরা দলটাই তো সেমিফাইনালে জন্য খেলে নাই তাহলে আপনি শুধু শুধু রিয়াদকে কেন দোষারোপ করছেন, সমালোচনা হতেই পারে এবং সেটা হবে যৌক্তিক যেমন, কেন রিয়াদ ম্যাচটা জিতাতে পারলো না, এই কথা উটতে পারে কিন্তুু রিয়াদের জন্য সেমিফাইনালে খেলতে পারলাম না এসব বাজে চিন্তা বাদ দিন।
যেখানে উইকেট ৬ টা পরে গেল, সেখানে কীভাবে রিসাদ এসেই প্রথম বলে হিট করে কেউ কি তাকে মাঠে লিটনকে সাপোর্ট দেওয়ার কথা বলে দেয়নি, সৌম্যকে কেন দলে নেওয়া হয়েছিলো অবশ্যই পাওয়ার হিটিং করার জন্য তাহলে সে ৪ নাম্বারে আসলো কেনে শান্তর পরে অনেক অনেক সমালোচনা করার আছে পরিকল্পনায় যথেষ্ট ভুল আছে সেদিকে খবর নাই পরে আছে রিয়াদ কে নিয়ে।
যেই মানুষ গুলা ২০২৩ বিশ্বকাপের আগে ছড়িয়ে দিয়েছিলো তামিম ৫টা ম্যাচ খেলবে তারাই প্রচার করছে রিয়াদের অবসর লাগবে মূলত তাদের টার্গেট ১ জনকে সেইভ রেখে বাকিদের নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করে মাইন্ডসেট ঘুরিয়ে দেওয়া বাকিদের দোষী করা।
২০২২ বিশ্বকাপে তো তামিম রিয়াদ কেউ ছিলোনা তাহলে তখন কে দোষ করেছিলো! ২০২৩ এশিয়া কাপেও তো ছিলোনা, তাহলে ঐ সময় কারা দোষী খুজে নিন যাচাই বাছাই করুন।