টুকটাক দুর্নীতি যে বিসিবিতে হতো সেটি কম বেশি আমরা সবাই জানি। তবে সেই দুর্নীতি যে মোটামুটি মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিল তা কালের পরিক্রমায় আরো স্পষ্ট হচ্ছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি সব সরকারের আমলে কম বেশি ছিল, তবে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে এই দুর্নীতি যেন নতুন উচ্চতায় উত্তীর্ণ হয়। বিসিবি সভাপতি মোটামুটি নিজের একটি মাফিয়াচক্র গড়ে তুলেছে।
যা পুরো ক্রিকেট সিস্টেমকে এমন ভাবে চুষে দিয়েছে, আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছর ভালো ধরনের ক্রিকেটার সংকটের সম্ভাবনা রয়েছে।
নাসুম আহম্মেদকে চড় মেরেছিলেন হেড কোচ চন্ডিকা হাথুরু সিংহে। এ নিয়ে চলছে বিসিবির জরুরি মিটিং। কেন নাসুমের গায়ে হাত তোলা হয়েছিল সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ নিবেন বিসিবি সভাপতি ফারুখ আহমেদ।
এদিকে একটা কথা আরও গোপন করেছিলেন ক্রিকেটার সহ কোচিং স্টাফ সবাই। সেটা হলো নাসুম বাদে এক ক্রিকেটারকে চড় মেরেছিলেন সাথে লাথিও মেরেছিলেন। তার বয়স খুব কম ছিলো। তার বয়স ২১-৩০ এর মধ্যে।
সে ভারত বিশ্বকাপের ১ম সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু কেন এত কিছু হবার পরেও নাজমুল হাসান পাপন এর বিচার করেনি। কেন ক্রিকেটারদের মান সম্মান নিয়ে ছিনি মিনি খিলছে।
বলা হচ্ছে যে কেঁচো খুরতে সাপ বেরিয়ে আসবে। আজ বিসিবির সাথে মিটিং চলছে। এ মিটিং আগে থেকে ঠিক করা। আজ নাসুমের মুখে শোনা যাবে সব তথ্য ঘটনা।
তার পর আসলে বাকিটা সিদ্ধান্ত নিবে বিসিবি। কি করা উচিত।